তুলা বর্জ্য রিসাইক্লিংয়ে ১৫ শতাংশ আমদানি হ্রাস সম্ভব
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের তৈরি পোশাকখাত এবং বস্ত্র কারখানাগুলো থেকে ২০১৯ সালে ৫৭৭,০০০ টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়েছিলো। যার প্রায় অর্ধেকই (২৫০,০০০ টন) ছিলো সম্পূর্নরূপে তুলার বর্জ্য। রিসাইক্লিং বাজারে যা ১০০ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করা যেতো।
বুধবার ভার্চুয়ালি গ্লোবাল ফ্যাশন এজেন্ডা এর নেতৃত্বে গৃহীত সার্কুলার ফ্যাশন পার্টনারশীপ শীর্ষক প্রকল্পটির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, একই সময় দেশে ১.৬৩ মিলিয়ন টন স্ট্যাপল কটন ফাইবার (৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যে) আমদানি হয়েছিলো। শতভাগ তুলার বর্জ্য দেশের ভিতর রিসাইকেল করে বাংলাদেশ প্রায় অর্ধ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ফাইবার আমদানির উপর অত্যধিক নির্ভরশীল।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, গ্রহের অস্তিত্ব আজ ঝুঁকির মুখে পড়েছে। আমাদেরকে অবশ্যই অবস্থান পরিবর্তন করে ফ্যাশন সার্কুলার এর লীনিয়ার ইকোনোমিক মডেলে যেতে হবে। এটাই ভবিষ্যত এবং এ বিষয়ে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।