জিএসপি’র আওতায় ইবিএ স্কীম ১০ বছর বাড়াতে সুইজারল্যান্ড সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক বিষয়াবলী এবং সামাজিক ও পরিবেশগত টেকসই সামর্থ্য অর্জনের ক্ষেত্রে শিল্পের অগ্রগতি জানিয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, বিগত বছরগুলো জুড়ে শিল্পের এই রূপান্তর ঘটেছে। উন্নয়নশীল দেশের এ উত্তরণ প্রক্রিয়া সাবলীল রাখতে তিনি এ অনুরোধ জানান।
মঙ্গলবার বিজিএমইএ কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ডের সঙ্গে সাক্ষাতকালে ফারুক হাসান শিল্পের ভবিষ্যত সম্ভাবনা এবং উৎপাদনশীলতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা এবং পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ (বিশেষ করে নন কটন) এর ক্ষেত্রে শিল্পকে আরও উন্নততর করার প্রয়োজনীয়তা নিয়েও আলোচনা করেন।
বিজিএমইএ সভাপতি সোশ্যাল অডিটের জন্য ইউনিফায়েড কোড অব কন্ডাক্ট এর বিষয়ে সুইস দূতাবাসকে সহযোগিতা প্রদানের অনুরোধ জানান। পোশাক শিল্পের রুপান্তরের না বলা গল্পগুলো বিশ্ববাসীকে জানানোর বিষয়েও সুইস রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন।

আলোচনায় বাংলাদেশে নন-কটন এর ক্ষেত্রে বিদেশী বিনিয়োগের উজ্জ্বল সম্ভাবনা এবং টেকনিক্যাল টেক্সটাইল, হালকা প্রকৌশলখাত এবং হাই-ভ্যালুড পোশাকের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
সুইস রাষ্ট্রদূত সাসটেইনেবল ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রে পোশাক শিল্পের যে অগ্রগতি ঘটেছে, তার প্রশংসা করেন এবং সুইস সরকারের পক্ষ থেকে শিল্পকে সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন।