রাজধানীর শপিংমল-দোকানে ভিড়, অনেকেই মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি
বিশেষ প্রতিনিধি: রাজধানীর নিউমার্কেট, গাউছিয়া, মৌচাক মার্কেট, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সসহ বড় মাকের্ট-শপিংমলগুলোতে শুক্রবার ছুঁটির দিনে যানজটসহ ছিলো মানুষের ভিড়। কেউ আসছেন পরিবারসহ। কেউ আবার একা একা করছেন কেনাকাটা।
ক্রেতারা বলছেন, কোরবানি ঈদে কেনাকাটা কিছুটা কম থাকে। কিন্তু বেশ কয়েকদিন লকডাউন থাকায় জরুরি কেনাকাটা করতে হচ্ছে তাদের। কেউ কেউ এসেছেন গ্রামে থাকা স্বজনদের জন্য কেনাকাটা করতে।
বিক্রেতারা বলছেন, গত দুই-তিন মাসে যে ক্ষতির মুখ পড়েছেন। তবে ক্রেতাদের সমাগম বেশি হলে কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন।
শুক্রবার সকালে শপিংমল ও দোকানগুলোতে লোকসমাগম কম থাকলেও বিকেল থেকে ক্রেতাদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। শপিংমলগুলোর কিছু দোকানে স্বাস্থ্যবিধি মানা হলেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের অনেককেই মাস্ক না পরতে কিংবা থুতনিতে ঝুলিয়ে রাখতে দেখা গেছে।
মৌচাক মার্কেটের ব্যবসায়ী সোহেল বলেন, নতুন পোশাক সব থেকে বেশি বিক্রি হয় রোজার ঈদে। কোরবানির ঈদে পোশাকের বিক্রি খুব একটা হয় না। যে কারণে ব্যবসায়ীরাও কোরবানির ঈদ উপলক্ষে নতুন কালেকশন কম আনা হয়। আর করোনা মহামারির ভয়াবহ প্রকোপের মধ্যে ঈদ আসায় ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম।
তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেটে কেনাকাটা করতে আসা তাকিয়া বলেন, ‘ঈদের সময় একেবারে কিছু কিনতে না পারলে ভালো লাগে না। মার্কেট যেহেতু খোলা, তাই চলে এসেছি। দু’টি থ্রি-পিস কিনে চলে যাবো।
এস/এ